পিপিআর ভ্যাকসিন
ভূমিকা
পিপিআর ছাগল ও ভেড়ার একটি মারাত্মক রোগ। এরোগে মৃত্যুর হার শতকরা ৫০ থেকে ৯০ ভাগ। রোগটিকে সফলভাবে দমন করার জন্য বাংলাদেশ পশুসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট
একটি কার্যকর ভ্যাকসিন উদ্ভাবন করেছে, যা মাঠ পর্যায়ে ব্যপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
বৈশিষ্ট্য
উপকারিতা
টিকা দিলে বাংলাদেশের ছাগলের সবচেয়ে ক্ষতিকর এরোগটি হতে সহজেই ছাগলকে বাঁচানো যাবে।
সতর্কতা
টিকা গোলানোর ২ ঘন্টার মধ্যেই প্রদান করতে হবে।
টিকাটি -২০০ সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষন করতে হবে।
ভূমিকা
পিপিআর ছাগল ও ভেড়ার একটি মারাত্মক রোগ। এরোগে মৃত্যুর হার শতকরা ৫০ থেকে ৯০ ভাগ। রোগটিকে সফলভাবে দমন করার জন্য বাংলাদেশ পশুসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট
একটি কার্যকর ভ্যাকসিন উদ্ভাবন করেছে, যা মাঠ পর্যায়ে ব্যপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
বৈশিষ্ট্য
- টিকা দেওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই পশুর দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরী হয়।
- এ টিকার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
- প্রতি পশুকে ১ মিলি পরিমান টিকা দিতে হবে।
- আক্রান্ত হওয়ার আগেই পশুকে এ টিকা দিতে হবে।
- একই পালের সকল পশুকে এক সাথে টিকা দিতে হবে।
- অসুস্থা ছাগল বা ভেড়াকে এই টিকা দেওয়া চলবে না।
উপকারিতা
টিকা দিলে বাংলাদেশের ছাগলের সবচেয়ে ক্ষতিকর এরোগটি হতে সহজেই ছাগলকে বাঁচানো যাবে।
সতর্কতা
টিকা গোলানোর ২ ঘন্টার মধ্যেই প্রদান করতে হবে।
টিকাটি -২০০ সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষন করতে হবে।
No comments:
Post a Comment